এক বিজ্ঞানীর অভিজ্ঞতা, যা পৃথিবীকে চিরতরে বদলে দেয়! মঙ্গল মেলায় রহস্যময় ঘটনা, এলিয়েনদের আগমন, এবং মানবজাতির নতুন ভবিষ্যৎ - এক অসাধারণ কল্পবিজ্ঞান গল্প।

ছায়া

এক বিজ্ঞানীর অভিজ্ঞতা, যা পৃথিবীকে চিরতরে বদলে দেয়! মঙ্গল মেলায় রহস্যময় ঘটনা, এলিয়েনদের আগমন, এবং মানবজাতির নতুন ভবিষ্যৎ - এক অসাধারণ কল্পবিজ্ঞান গল্প।

কলকাতার ঝলমলে আকাশের নিচে, বড়বাজারের কোলাহল ছেয়ে গেছে আজ ‘মঙ্গল মেলা’র রমরমায়। প্রতি বছরের মতো, এবারও মঙ্গল গ্রহের জীবনের সম্ভাবনার উপর বক্তৃতা, স্টল, নান্দনিক আলোকসজ্জা – সব মিলিয়ে উৎসবের মতো পরিবেশ। আমি, আহনা সেন, এই বিষয়ে বেশ কিছু বই লিখেছি, তাই মেলার কেন্দ্রীয় আকর্ষণ, অতিথি বক্তা।

মঞ্চে দাঁড়িয়ে, লাল শাড়ির আঁচলটা একটু সামলে নিলাম। শ্রোতাদের উৎসাহী মুখগুলো দেখে মনটা ভরে গেল। হঠাৎ, দূরের একটা স্টলের কাছে কিছু একটা চোখে পড়ল। দু’জন লোক, ঠিক মানুষ্য মূর্তি, কিন্তু একটু খাটে। তাদের চোখের পাতা একটু বেশি বড়, আর ত্বকের রং ধূসর। অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম। কস্টিউম হবে নাকি? এত মাস্টারক্রাফ্ট আজকাল!

মঞ্চের কাজ শেষ করে আস্তে আস্তে ওই স্টলের দিকে এগিয়ে গেলাম। লোকজনের ভিড় ঠেলে এগোতে কষ্ট হচ্ছে। স্টলে পৌঁছে দেখি, দু’জনের হাতে কী যেন ধরে আছে – একটা ছোট্ট, স্বচ্ছ গোলক। ভিতরে লালচে আভা। কী জিনিস, বুঝতে পারলাম না।

“এটা কী?” আমি জিজ্ঞাসা করলাম ওই দু’জনের একজনকে।

“ও, এই? একটা স্মৃতিচিহ্ন,” সে উত্তর দিল, কণ্ঠটা একটু খসখসে। “মঙ্গল গ্রহের লাল মাটি…”

আমি আরও কাছে এগিয়ে এলাম, ভালো করে দেখার চেষ্টা করলাম। কিন্তু সেই মুহূর্তে একটা ছেলেমেয়ে আমার সামনে ঠেলে ঢুকে পড়ল।

“দাদা, কী আছে এখানে?” সে চেঁচিয়ে উঠল। লোকটা অস্বস্তিতে হেঁট হয়ে উঠল। “এটা… এটা দেখার জিনিস না…”

আমি ছেলেমেয়েটিকে সরিয়ে দিলাম। “ঠিক আছে, আমি দেখে নিচ্ছি।”

কিন্তু সেই মুহূর্তে, অবিশ্বাস্য একটা ঘটনা ঘটল। লোকটার হাত থেকে গোলকটা ঝরে পড়ল। সে দ্রুত নিচু হল, কিন্তু গোলকটা মাটিতে পড়ার আগেই, তার হাতের তালু থেকে একটা সরু, সবুজ রশ্মি বেরিয়ে গোলকটাকে আকাশে তুলে ধরল। রশ্মিটা দ্রুত লম্বা হতে লাল, একটা সরু লেজারের মতো।

আমি চমকে উঠলাম। স্টলের চারপাশে থাকা লোকজনও কিছু বুঝতে পারল না। কিন্তু তারপর, সব খুলে গেল।

সেই লোকটা আর তার সঙ্গী, তারা মানুষ্য ছদ্মবেশে ঢুকেছিল।

সবচেয়ে অবাক হওয়ার মতো বিষয়টা ঘটে গেল লেজারের ঠিক পরেই। লেজারের আলোয় স্পর্শ হওয়ার মাত্র, গোলকটা মিটমাট করে খোলা হয়ে গেল। তার ভিতর থেকে একটা সরু, সবুজ রশ্মি বেরিয়ে এল, আর সেই রশ্মি এক মুহূর্তে ঢুকে গেল লোকটার কপালে।

চোখের পলকে তার রূপান্তর হয়ে গেল। ধূসর ত্বকের জায়গায় এল জলজলে সবুজ আঁশ, লম্বা হয়ে গেল কান। চোখ দু’টি বড় হয়ে উজ্জ্বল সবুজ রঙ ধারণ করল। তার সঙ্গীও ঠিক একই রকম রূপান্তরিত হল।

লোকজন চিৎকার করে ছুটোছুটি শুরু করল। মেলা চত্বর মুহূর্তে কোলাহলময় হয়ে উঠল। কেউ জানত না কি হচ্ছে, কিন্তু ভয়ের তাড়না সবাইকেই পাকড়াও করে ফেলল।

আমি স্তম্ভিত হয়ে দাঁড়িয়ে রয়ে গেলাম। এতদিন ধরে লিখেছি, কল্পনা করেছি মঙ্গল গ্রহের জীবন কেমন হতে পারে, কিন্তু সামনে এমনটা দেখতে পাব, ভাবতেও পারিনি।

এর মধ্যে, সেই সবুজ মানুষ্য দু’টি আমার দিকে এগিয়ে এল। আমার পায়ের নিচে থেকে মাটি সরে গেল।

“আপনি ভয় পাবেন না,” একজন কথা বলল, কণ্ঠটা এবার মৃদু, সুরেলা। “আমরা কোনো ক্ষতি করতে আসিনি।”

আমি কথা বলতে পারছিলাম না। গলা শুকিয়ে গিয়েছিল।

“আমরা আপনাদের কাছে সাহায্য চাই,” অন্যজন বলল। “আমাদের গ্রহ ধ্বংসের মুখে। আমরা পৃথিবীতে আশ্রয় চাই।”

আস্তে আস্তে কণ্ঠ ফিরে এল আমার। “কিন্তু… কীভাবে? আমরা তো…”

“আমরা জানি আপনারা আমাদের চেহারা দেখে ভয় পেয়েছেন,” প্রথম জন বলল। “কিন্তু বিশ্বাস করুন, আমরা আপনাদের কোনো ক্ষতি করতে চাই না।”

“আমাদের গবেষণায়, পৃথিবীর জলবায়ু আমাদের বসবাসের উপযোগী হতে পারে,” দ্বিতীয় জন বলল। “কিন্তু আমাদের আসল রূপ আপনাদের সামনে ধরা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। তাই এই ছদ্মবেশ।”

আমি চারপাশে তাকালাম। লোকজন দূর থেকে ভীত চোখে আমাদের দিকে তাকিয়ে ছিল। পুলিশ সাইরেনের আওয়াজ ক্রমশ: কাছাকাছি আসছিল।

“আমাদের সময় কম,” প্রথম জন বলল। “আপনিই আমাদের একমাত্র আশা। আপনি কি আমাদের কথা মানুষকে জানাতে সাহায্য করবেন?”

এটা ছিল এক বিরাট দায়িত্ব। একদিকে বিজ্ঞানী হিসেবে নতুন জীবন আবিষ্কারের রোমাঞ্চ, অন্যদিকে অচেন জিনিসের প্রতি মানুষের আদিভাব. কী সিদ্ধান্ত ন

নিজের ভাবনাধারাকে সামলে নিলাম। এই মুহূর্তে বিজ্ঞানী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। আমি সবুজ মানুষ্যদের দিকে তাকিয়ে বললাম, “আমি আপনাদের সাহায্য করার চেষ্টা করব। কিন্তু প্রথমে আপনাদের পরিচয় দিতে হবে। আপনারা কোন গ্রহ থেকে এসেছেন? আপনাদের গ্রহের পরিস্থিতি কী?”

তারা স্বস্তি পেয়ে এক নিঃশ্বাসে নিঃশব্দে মাথা নাড়ল। প্রথম জন নিজেদের পরিচয় দিতে শুরু করল, “আমরা জি’রা নামের একটা গ্রহ থেকে এসেছি। আমাদের গ্রহটি সূর্যের খুব কাছে অবস্থিত, ফলে গত কয়েক দশকে গ্রহাণু-পতনের ঘটনা বেড়ে গেছে। এর ফলে জলবায়ু ও বায়ুমণ্ডল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমাদের বসবাসের আর উপযোগী নেই সেখানে।”

দ্বিতীয় জন কথা চালিয়ে গেল, “আমাদের কাছে কিছু গবেষণা তথ্য আছে, যা পৃথিবীর জলবায়ুর সঙ্গে মেলে। আমরা মনে করি, আমাদের কিছু সংখ্যক লোক এখানে বসবাস করতে পারবে। অবশ্যই, আপনাদের অনুমতি সাপেক্ষে।”

আমি চিন্তায় পড়ে গেলাম। এটা ছোটখাটো বিষয় নয়। এই সিদ্ধান্ত পৃথিবীর ইতিহাস পাল্টে দিতে পারে। কিন্তু তাদের গল্প শোনা যায়নি এমন কিছু ছিল না। এমনকি, তাদের সবুজ ত্বক ও বড় চোখও তাদের উন্নত প্রযুক্তির কথা বলছিল।

এই মধ্যে পুলিশ সাইরেনের আওয়াজ আরও কাছাকাছি এসে থেমেছে। কয়েকজন অফিসার দৌড়ে আমাদের দিকে এগিয়ে আসছিলেন।

সবুজ মানুষ্যরা সতর্ক দৃষ্টিতে অফিসারদের দিকে তাকাল। “আমাদের আর সময় নেই,” প্রথম জন চিন্তিত কণ্ঠে বলল।

আমি জানতাম, এখনই কিছু না করলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠতে পারে। দ্রুত একটা সিদ্ধান্ত নিতে হল।

পুলিশ অফিসাররা আমার কাছে এসে পৌঁছলেন। “ম্যাডাম, এরা কারা?” একজন জিজ্ঞাসা করলেন।

আমি একটা গভীর নিঃশ্বাস নিলাম। “এরা…” আমি থামলাম। এই মুহূর্তে আমার সিদ্ধান্তই ঠিকিয়ে দেবে পৃথিবী ও জি’রাদের ভবিষ্যৎ।

পুলিশ অফিসারের প্রশ্নের মুখে একটা গভীর নিঃশ্বাস নিলাম। এই মুহূর্তে আমার কথাই ঠিক করে দেবে পৃথিবী ও জি’রাদের ভবিষ্যৎ। আমি জানতাম, আতঙ্ক ছড়ানো ঠিক হবে না। মানুষকে ধীরে ধীরে, সঠিক তথ্যের মাধ্যমে জানাতে হবে এই অবিশ্বাস্য খবরটা।

“এরা…” আমি কথাটা শুরু করলাম, কিন্তু পুলিশ অফিসারের ওয়াকিটকিতে আচমকা একটা খবর এল। “ম্যাডাম,” অফিসারটি আমাকে জানালেন, “মেলার কাছের গবেষণা কেন্দ্র থেকে জানা গেছে, তারা একটা অদ্ভুত আকাশ বস্তু ট্র্যাক করছে। সেটা কী, এখনও বোঝা যায়নি।”

এটা কি একটা কাকতালীয় ঘটনা? জি’রাদের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে এই অদ্ভুত বস্তু? আমার মনে জাগল একটা সাহসী পরিকল্পনা।

“এরা বিদেশী অতিথি,” আমি পুলিশ অফিসারকে বললাম, “একটা গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত। সেই কারণে তাদের চেহারাটা একটু…” আমি ইতস্তত বোধ করলাম, কীভাবে পরিস্থিতি সামাল দেব।

ঠিক সেই সময়, আকাশটা ঝলমলে আলোতে ছেয়ে গেল। লোকজন মাথা তুলে আকাশে তাকাল। একটা বিশাল, ধাতব বস্তু ধীরে ধীরে নামছে পৃথিবীর দিকে।

“আমাদের জাহাজ এসে গেছে,” জি’রা নেতা ঘোষণা করল, কণ্ঠে একটা স্বস্তির ভাব।

আমি পুলিশ অফিসারের দিকে তাকালাম। “দেখছেন? এটাই তাদের গবেষণা কার্যক্রম।”

পুলিশ অফিসার কিছু বলার আগেই, আকাশ থেকে একটা আলোক রশ্মি নেমে এল জি’রাদের জাহাজের দিকে। একসাথে দু’টি জাহাজ আকাশে মিলিত হল।

এই ঘটনা সাক্ষী হওয়া সকল মানুষের চোখে অবাক চাহনি। কিন্তু ভয়ের চেয়ে কৌতূহলই বেশি।

আমি জানতাম, এখন আর লুকোচাপি চলবে না। এই ঘটনা পৃথিবীকে নতুন এক যুগের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আমাকে বিশ্ববাসীকে এই নতুন সত্যিটা জানাতে হবে।

পুলিশ অফিসারের ওয়াকিটকিতে কথা বলতে শুরু করলাম, “এটা বিশ্বাস করার মতো না, কিন্তু…” আমি গভীর নিঃশ্বাস নিয়ে গল্পটা শুরু করলাম। জি’রাদের আগমন, তাদের গ্রহের বিপর্যয়, এবং তাদের আশ্রয়ের আকুল আকাঙ্ক্ষা – সবকিছু।

আমি জানি না, মানুষের প্রতিক্রিয়া কী হবে। কিন্তু বিজ্ঞানী হিসেবে, সত্যিটা জানানো আমার দায়িত্ব। এই নতুন আবিষ্কার হয়তো সূর্য অস্ত হয়ে গেল। মঙ্গল মেলা চত্বরের উৎসবের রেশ মিলিয়ে গেল, কিন্তু আকাশে ঝুলন্ত দু’টি জাহাজের রহস্যময় উপস্থিতি চোখে লেগে থাকল সকলের। পুলিশ অফিসারের ওয়াকিটকিতে আমার বর্ণনা চলছিল। জি’রা নেতারাও আমার কথা অনুবাদের মাধ্যমে পৃথিবীর মানুষকে জানাচ্ছিল তাদের গল্প।

খবরের ঝড় উঠল পৃথিবী জুড়ে। বিশ্ব নেতারা জরুরি সভা ডাকলেন। কিছু দেশ কঠোর পদক্ষেপের পক্ষে মত দিল, কেউ কেউ আবার সতর্কতার সঙ্গে আন্তঃগ্রহণীয় যোগাযোগ গড়ে তোলার পক্ষে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুমুল ঝড়। সকলের মনেই একটাই প্রশ্ন – আমরা একা নেই?

দিন কয়েক কেটে গেল। জি’রা জাহাজ থেকে বিজ্ঞানীদের একটি দল নেমে এল পৃথিবীতে। জাতিসংঘের নেতৃত্বে আলোচনা শুরু হল। আমি সেই আলোচনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে নিজের অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান ভাগ করে নিলাম। জি’রা প্রযুক্তি আমাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে, কিন্তু তাদের কোনো অস্ত্র নেই। তাদের উদ্দেশ্য শুধু আশ্রয়।

দীর্ঘ আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হল, পৃথিবীর একটা নির্জন দ্বীপকে জি’রাদের বসবাসের জন্য বরাদ্দ করা হবে। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে দু’টি সভ্যতার মধ্যে যোগাযোগ ও জ্ঞানের আদান-প্রদানের একটি নতুন অধ্যায় শুরু হল।

আমি জানি, এটা একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। হয়তো কয়েক দশক পর, আমাদের ছেলেমেয়েরা ইতিহাসের বইয়ে পড়বে পৃথিবীতে প্রথম এলিয়েনদের আগমনের কথা। আর হয়তো আমার নামও থাকবে সেই গল্পের কোনো এক কোণে। কিন্তু এখন আমার মনে শুধু একটা প্রশ্ন – এই নতুন যোগাযোগ আমাদের কোথায় নিয়ে যাবে? হয়তো নতুন যুদ্ধের দিকে, না হয় নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে?

এই প্রশ্নের উত্তর সময়ই দেবে। কিন্তু এটা নিশ্চিত যে, আজ পৃথিবী অন্য এক পৃথিবী হয়ে গেল।

এই রকম চিত্তাকর্ষক বাংলা ছোট গল্প -এর আপডেট পেতে আমাদের WhatsApp চ্যানেল জয়েন করুন।

About The Author

নতুন বাংলা ছোট গল্প

মিরার মায়া

"মিরার মায়া" এক হৃদয়ছোঁয়া ছোটদের গল্প যেখানে মিরা নামের এক মেয়ে তার জাদুকরী ক্ষমতা দিয়ে প্রাণীদের সাহায্য করে। এই রূপকথার গল্প ভালোবাসা, দয়া ও প্রকৃত সুখের সন্ধানে রচিত।

"মিরার মায়া" এক হৃদয়ছোঁয়া ছোটদের গল্প যেখানে মিরা নামের এক মেয়ে তার জাদুকরী ক্ষমতা দিয়ে প্রাণীদের সাহায্য করে। এই রূপকথার গল্প ভালোবাসা, দয়া ও প্রকৃত সুখের সন্ধানে রচিত।

সম্পুর্ন্য গল্পটি পড়ুন: মিরার মায়া

অন্তিম যাত্রা

"অন্তিম যাত্রা" একটি হৃদয়স্পর্শী ঐতিহাসিক কথাসাহিত্য গল্প, যেখানে যুদ্ধের অন্ধকার পেরিয়ে আশার খোঁজে এগিয়ে চলে। বাংলা ছোট গল্পের ভক্তদের জন্য অনুপ্রেরণায় ভরপুর এক অনন্য সৃষ্টি।

"অন্তিম যাত্রা" একটি হৃদয়স্পর্শী ঐতিহাসিক কথাসাহিত্য গল্প, যেখানে যুদ্ধের অন্ধকার পেরিয়ে আশার খোঁজে এগিয়ে চলে। বাংলা ছোট গল্পের ভক্তদের জন্য অনুপ্রেরণায় ভরপুর এক অনন্য সৃষ্টি।

সম্পুর্ন্য গল্পটি পড়ুন: অন্তিম যাত্রা

ক্লারার রাজ্য

"ক্লারার রাজ্য" একটি মায়াবী রূপকথার গল্প যেখানে ক্লারা ও প্রাণীরা একসাথে তৈরি করে বন্ধুত্বের রাজ্য। ছোটদের গল্পে জাদু, বন্ধুত্ব, ও ভালোবাসার স্পর্শে গড়ে ওঠা এক অনবদ্য রূপকথার দুনিয়া।

"ক্লারার রাজ্য" একটি মায়াবী রূপকথার গল্প যেখানে ক্লারা ও প্রাণীরা একসাথে তৈরি করে বন্ধুত্বের রাজ্য। ছোটদের গল্পে জাদু, বন্ধুত্ব, ও ভালোবাসার স্পর্শে গড়ে ওঠা এক অনবদ্য রূপকথার দুনিয়া।

সম্পুর্ন্য গল্পটি পড়ুন: ক্লারার রাজ্য

Leave a Comment

অনুলিপি নিষিদ্ধ!