ভুতের গল্প প্রেমিক রোহিত ও মায়ার, অমরত্বের লোভে ভয়ঙ্কর রহস্যের সমাধান। ঝাড়খণ্ডির গ্রামে বাংলা গল্প ভুতের ডাক, মৃত্যুর দেবতার সাথে চুক্তি, আর আত্মত্যাগের মহত্ত্ব। কীভাবে অমরত্বের লোভ ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনল? এই রহস্যময় বাংলা গল্পে জেনে নিন ভুতের ডাকের প্রকৃত কারণ!

বাংলা ছোট গল্প

Home » বাংলা ছোট গল্প » অন্ধকারের ডাক

অন্ধকারের ডাক

ভুতের গল্প প্রেমিক রোহিত ও মায়ার, অমরত্বের লোভে ভয়ঙ্কর রহস্যের সমাধান। ঝাড়খণ্ডির গ্রামে বাংলা গল্প ভুতের ডাক, মৃত্যুর দেবতার সাথে চুক্তি, আর আত্মত্যাগের মহত্ত্ব। কীভাবে অমরত্বের লোভ ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনল? এই রহস্যময় বাংলা গল্পে জেনে নিন ভুতের ডাকের প্রকৃত কারণ!

পশ্চিমবঙ্গের গহীন অরণ্যের কোলে, প্রাচীন শাল গাছ এবং কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড়ের মাঝে ছিল ঝাড়খণ্ডি গ্রাম। সেখানেই অবস্থিত ছিল রায়চৌধুরীদের বিশাল বাড়িটি। রোহিত রায়চৌধুরী, এক নিঃসঙ্গ পণ্ডিত, নিষিদ্ধ গ্রন্থাবলী অধ্যয়ন এবং রহস্যময় চিহ্নগুলির অর্থ উদ্ঘাটনে তার দিনগুলি কাটাত। তার স্ত্রী, মায়া, তাকে ভালোবাসত, রোহিতের বুকের তাল তার কানে ভেসে এলেই শান্তি পেত।

এক অমাবশ্যার রাতে, লন্ডন যাত্রা থেকে ফিরল মায়া। রোহিতের আলিঙ্গনের জন্য তার হৃদয় ব্যাকুল হয়ে উঠল। সে তাদের বিছানায় ঢুকে পড়ল, তার শাড়ি রোহিতের দেহ স্পর্শ করল। রোহিত নাড়া খেলেন, তার চোখ বিভ্রান্তিতে ঢোঁয়াচ্ছন্ন। “আমি,” ফিসফিস করে বলল মায়া, তাকে আবার ঘুমের দেশে পাঠিয়ে দিতে মৃদু স্বরে

কিন্তু কিছু একটা বদলে গেছে। রোহিতের হৃদয় আর স্বাভাবিক ছন্দে স্পন্দিত হচ্ছে না। এটা দ্রুত গতিতে, পাগলের মতো ধাক্কা খাচ্ছিল। মায়ার আঙুলগুলো তার গলায় শিরা অনুসরণ করল, উত্তর খুঁজতে। সে একটি লুকানো দাগ আবিষ্কার করল, তার মাংসে খোদাই করা এক অদ্ভুত চিহ্ন। রোহিতের গবেষণা, একসময় যেটা নিরপেক্ষ ছিল, এখন কালো জাদুর অন্ধকার গহ্বরে প্রবেশ করেছে – এমন জাদু যা জীবন ও মৃত্যুকে আবদ্ধ করে রাখে।

রাতগুলি যত পার হয়ে গেল, মায়া রোহিতের রূপান্তর দেখল। তার চোখ রক্তের মতো লাল হয়ে গেল, সে অদ্ভুত খাদ্যের প্রতি আকাঙ্ক্ষা অনুভব করতে লাগল: খরগোশের হৃদয়, লোনা জল এবং শুকনো রোজমেরি। কাজের লোকজন বন্ধ দরজার আড়ালে তার ভয়ঙ্কর আচার সম্পর্কে ফিসফিস করে আর রান্নাঘরের কর্মচারী তার দাবিগুলি শুনে ভয় পেত। একসময়ের জমজমাট বাড়িটি এখন নীরবতায় ভরে গেল, শুধু রোহিতের জ্বরজর গোঙানি ছাড়া আর কোনো সাড়াশব্দ নেই।

মায়া তার মুখুমুখি হয়ে জিগ্গলেস করলো, “তুমি কী হয়ে গেছো?” রোহিতের দৃষ্টি তার আত্মাকে বিদ্ধ করে দিল। “আমি অমরত্ব চাই,” রোহিত চিৎকার করে বলে উঠলো। “প্রাচীনরা গোপন রহস্য জানত – নিষিদ্ধ জগতে লুকানো জীবনদানকারী ওষুধ। আমি এটা দেখেছি, মায়া। কিন্তু এটির জন্য বলিদান দরকার।”

সে তার পরিকল্পনা মায়াকে জানালো: “তাদের আত্মাকে আবদ্ধ করে রাখার একটা রীতি, যা তাদের দু’জনকে চিরন্তন জীবন দেবে।” মায়া পিছিয়ে এলেন। “কী দামে?” রোহিতের চোখ অন্ধকার হয়ে গেল। “তোমার হৃদয়, আমার প্রেমিকা। তোমার হৃদয়স্পন্দন আমার জায়গায় নেবে।”

মায়া হতাশায় ভেঙে পড়ল। সে ধুলোময় গ্রন্থে উত্তর খুঁজল এবং একটি ভবিৎষ্যৎবাণী খুঁজে পেলেন: “যখন দুটি হৃদয় মিশে যাবে, একটি থেমে যাবে।” সে রোহিতের সামনে এসে দাঁড়াল, নিজের হৃদয়ের দ্রুত গতি সে অনুভব করতে পারছিল। “আমি তোমার পাত্র হব না,” ঘোষণা করল সে।

কিন্তু রোহিত ছিল দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সে তাকে তাদের শোবার ঘরে আটকে দিল, দেওয়ালগুলি যেন কুৎসিতের তীব্রতায় স্পন্দিত হচ্ছে। রোহিতের জপের মন্ত্রগুলি শুনে মায়ার হৃদয় কাঁপতে লাগল, সে তাকে কাছে টানছিল। ঘরটা ঝাপসা হয়ে গেল – জীবন ও মৃত্যুর মাঝের এক সীমান্তরেখা। রোহিতের দাগটা ধড়পড় করছিল, আর মায়ার হৃৎপিণ্ডের গতি থেমে যেতে চাইছিল।

শেষ মুহূর্তে, মায়া রুপোর কাঁটা রোহিতের বুকে ঢুকিয়ে দিল, তাদের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিল। তার হৃদয় ক্ষণেকের জন্য থেমে গেল, তারপর আবার কাঁপতে শুরু করল। রোহিতের শরীর ধূলির স্তূপে পরিণত হল, আর বাড়িটি যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল। মায়া তার দাগযুক্ত বুকে হাত দিল, জানত যে তার ভিতরে তার একটা অংশ আছে – অমরত্বের চ্যালেঞ্জ করা একটা হৃৎপিণ্ডের তাল।

কিন্তু ঝাড়খণ্ডি গ্রামে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ল রায়চৌধুরীদের অভিশাপ নিয়ে – চিরন্তনত্বের দোরগোড়ায় নাচ করা প্রেমিক জুটির গল্প। মায়া পাহাড়ের মাঝ দিয়ে হাঁটলেন, তার নিজের হৃদয় রোহিতের হতাশাব্যঞ্জক অনুসন্ধানের প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলল। অমরত্ব অপেক্ষা করছে, কিন্তু কী দামে?

মায়া বেরিয়ে এলেন বাড়ি থেকে, ঝাড়খণ্ডির গ্রামের নিস্তব্ধতা তাকে গ্রাস করল। চারপাশে শুধু গাছের ফিসফিসানি আর পাতা ঝরার শব্দ। কিন্তু একটা অন্য ধরনের শব্দও ভেসে এলো – দূর থেকে আসা কাঁটা জালের মতো শব্দ। সে চমকে উঠলেন, চারপাশে তাকাল। কিছু দেখা গেল না, শুধু গাছের অন্ধকার গভীরতা। কিন্তু সেই শব্দটা থামল না, মায়াকে আরও সতর্ক করে দিল।

সে শব্দটি আসার দিকে এগিয়ে গেল। গাছের ফাঁক দিয়ে দেখল, গ্রামের বাইরে একটা প্রাচীন মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ দাঁড়িয়ে আছে। সেখান থেকেই আসছিল সেই ভয়ঙ্কর শব্দ। মায়া জানতেন এই মন্দিরটি গ্রামে বহুকাল আগে পরিত্যক্ত হয়েছে, লোকজন বিশ্বাস করত এটা ভূতের বাস। কিন্তু রোহিতের গবেষণা আর মৃত্যুর পর কৌতূহলী মায়াকে আর কিছুই আটকাতে পারল না।

ধ্বংসাবশেষের কাছে পৌঁছাল মায়া। ভগ্ন প্রবেশদ্বার দিয়ে ঢুকল, ভিতরে অন্ধকার আর নীরবতা। কিন্তু সেই কাঁটা জালের মতো শব্দ এখন আরও জোরে আসছে। হঠাৎ, মন্দিরের দেওয়ালে একটা আলোর ঝলক দেখল মায়া। সে দিকে এগিয়ে গেলেন এবং দেখলেন দেওয়ালে অদ্ভুত চিহ্নগুলি আঁকা আছে – সেই রকম চিহ্ন, যা রোহিত তার শেষ দিনগুলিতে অধ্যয়ন করছিলেন।

চিহ্নগুলির নিচে একটি পাথরের বাক্স রয়েছে, সেটা মায়ার নজর কাড়ল। কৌতূহল আর সন্দেহের মধ্যে দ্বন্দ্ব করল মায়া। কিন্তু রোহিতের রহস্যের সমাধান খুঁজে বের করার এবং সম্ভবত অমরত্ব লাভের সুযোগ এড়িয়ে যেতে পারল না। সে বাক্সটা খুলল।

ভিতরে একটি পুরোনো গ্রন্থ ছিল, চামড়ার বাঁধাই করা এবং অজানা লিপিতে লেখা। মায়া বইটি হাতে নিলেন, আর ঠিক সেই মুহূর্তে মন্দিরের ভিতরে ঝড় উঠল। ধুলোবালি উড়ে বেড়াতে লাগল, পাথর খসে পড়ল, আর সেই কাঁটা জালের মতো শব্দ আরও তীব্র হয়ে উঠল। মায়া ভয় পেয়ে পিছিয়ে এলেন, কিন্তু বইটা আর ফেলে দিতে পারল না।

ঝড় থামার পর মন্দিরটি এক নীরবতায় নিমজ্জিত হয়ে গেল। মায়া কাঁপা হাতে বইটি খুলল। লিপিটা তার অজানা হলেও, সে অনুভব করতে পারল যে এটি কোনো সাধারণ গ্রন্থ নয়। এটি একটি জাদুর বই, সম্ভবত রোহিত যে জ্ঞান খুঁজছিল তার চাবি। কিন্তু এই জ্ঞানের ফল কী হবে, তা সে জানত না। মায়া সেই জীর্ণ গ্রন্থে চোখ বুলিয়ে দিলেন। অজানা লিপি তার চোখে ঝাঁপসা লাগছিল, কিন্তু কিছু চিহ্ন রোহিতের অধ্যয়ন করা চিহ্নগুলির সাথে মিলছিল। সেগুলিকে অনুসরণ করে, সে একটি অধ্যায় খুঁজে পেল, যেখানে “অমরত্বের মূল্য” শিরোনাম দেওয়া ছিল। কৌতূহল আর শঙ্কা মিশে গেল তার মনে। কী লেখা আছে সেখানে? অমরত্ব লাভের পথ কি সত্যিই এত সহজ?

ধীরে ধীরে সে পড়তে শুরু করল। গ্রন্থটি জানাল যে, অমরত্ব কোনো সহজ বস্তু নয়। এটি একটি চুক্তি, মৃত্যুর দেবতার সাথে এক চুক্তি। এই চুক্তিতে, দেবতা জীবন দান করেন, কিন্তু বিনিময়ে কিছু নেন। সেই বিনিময়টি হল – আত্মার শান্তি।

মায়া হতবাক হয়ে গেল। অমরত্বের মানে কি শুধু শরীরের অমরত্ব নয়? এর মানে কি চিরন্তন দুঃখ এবং একাকীত্ব? গ্রন্থটি আরও বলল যে, এই চুক্তি ভাঙা প্রায় অসম্ভব, কিন্তু একটি উপায় আছে। মৃত্যুর দেবতাকে সন্তুষ্ট করা যায়, যদি কেউ নিজের ইচ্ছায় জীবন ত্যাগ করে, অন্যের জীবন বাঁচাতে।

এই জ্ঞান মায়াকে কাঁপিয়ে দিল। রোহিত কি এই বিষয়টি জানতেন? সে কি জানতেন অমরত্বের দাম কী? না হয়, রোহিতের হৃদয় কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা তার জীবন বাঁচানোর একটা পাগলামি ছিল? মায়া আরও পড়ল। গ্রন্থটিতে একটি মন্ত্র লেখা ছিল, যা মৃত্যুর দেবতাকে সন্তুষ্ট করতে পারত। কিন্তু মন্ত্রটি জপ করতে হতো পূর্ণিমার রাতে, রক্তমাখা চতুর্দোশায়।

মায়া জানালা দিয়ে আকাশের দিকে তাকাল। চাঁদ ঢাকা ছিল, কিন্তু সে জানতেন পূর্ণিমা আসন্ন। সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন ছিল। অমরত্ব ছেড়ে দেওয়া কষ্টকর, কিন্তু চিরন্তন দুঃখের সাথে বাঁচার চেয়ে ভালো মৃত্যু। মায়া মন্দির থেকে বেরিয়ে এল, সেই জীর্ণ গ্রন্থটি বুকে জড়িয়ে ধরে। ঝাড়খণ্ডির গ্রামের নিস্তব্ধ রাতে সে হাঁটল, নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করতে করতে।

পূর্ণিমার রাতে, মায়া মন্দিরের ধ্বংসাবশেষে ফিরে এল। চতুর্দোশার রক্তিম আভা তার চোখে পড়ল। সে গ্রন্থটি খুলল, মন্ত্রটি পড়তে শুরু করল। নিজের হৃদয়ের স্পন্দন অনুভব করল, যা এখন রোহিতের হৃদয়ের সাথে মিশে এক অদ্ভুত তালে ধাক্কা খাচ্ছিল।

ঠিক সেই সময়, মন্দিরের দেওয়ালে একটা ফাটল দেখা দিল। সেখান থেকে একটা ভয়ঙ্কর আकृति বেরিয়ে এল। কালো কুয়াশার তৈরি, লাল চোখ জ্বলজ্বল করছে। এটিই ছিল মৃত্যুর দেবতা।

মায়া ভয় পেয়ে গেল, কিন্তু থামল না। সে জপ চালিয়ে গেল, তার গলা কাঁপলেও তার মন দৃঢ় ছিল। মৃত্যুর দেবতা মায়ার দিকে এগিয়ে এলো, তার ভয়ঙ্কর হাত বাড়িয়ে দিল। কিন্তু ঠিক সেই মুহূর্তে, মায়া জানালার দিকে চোখ ফেলল। গ্রামের দূরে, আগুন জ্বলছে।

মায়া বুঝতে পারল, গ্রামে আগুন লেগেছে। নিজের ঝুঁকির কথা ভুলে সে মন্ত্র থামিয়ে দিলেন এবং ধ্বংসাবশেষ থেকে বেরিয়ে এল। গ্রামের দিকে ছুটতে লাগল। পথে একজন বৃদ্ধ লোককে দেখা পেল, যিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসছিল।

“কী হয়েছে?” হাঁপাতে হাঁপাতে জিজ্ঞাসা করল মায়া।

“আগুন! আমাদের বাড়ি জ্বলছে!” চিৎকার করে বলল বৃদ্ধ লোকটি।

মায়া বুঝতে পারল এটাই সুযোগ। তিনি বৃদ্ধ লোকটিকে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে গেল। তারপর আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ল। বাড়ি থেকে একটা ছোট্ট মেয়েকে বের করল। তারপর আরও একজনকে, আরও একজনকে।

জ্বলন্ত আগুনের মাঝে মায়া নিজের জীবন ঝুঁকি নিয়ে গ্রামবাসীদের বাঁচাতে থাকল। আগুন নিভে যাওয়ার পর, গ্রামের প্রধান এসে মায়াকে ধন্যবাদ জানাল; “আপনি আমাদের জীবন বাঁচিয়েছেন।” 

মায়া ক্লান্ত ও আহত ছিল, কিন্তু তার মনে একটা শান্তি ছিল। তিনি রোহিতের হৃদয়ের স্পন্দন আর অনুভব করছিল না। মৃত্যুর দেবতা সম্ভবত সেই আত্মত্যাগ দেখে সন্তুষ্ট হয়েছে।

পরের দিন, সূর্যোদয়ের আলোয় ঝাড়খণ্ডির গ্রাম জেগে উঠল। মায়া গ্রামের বাইরে সেই মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের দিকে তাকাল। এখন আর কোনো ভয়ঙ্কর শব্দ আসছিল না। মনে হল অন্ধকারের ডাক শেষ হয়ে গেছে।

মায়া জানতেন অমরত্ব হয়তো তার হাতছানি ছুঁয়ে গেছে, কিন্তু সে জীবনের সত্যিকারের অর্থ খুঁজে পেয়েছে। তিনি বুঝতে পারল, প্রকৃত সুখ আছে মানুষের জন্য জীবনে, ভালোবাসায়, আর আত্মত্যাগে

এই রকম চিত্তাকর্ষক বাংলা ছোট গল্প -এর আপডেট পেতে আমাদের WhatsApp চ্যানেল জয়েন করুন।

About The Author

নতুন বাংলা ছোট গল্প

মিরার মায়া

"মিরার মায়া" এক হৃদয়ছোঁয়া ছোটদের গল্প যেখানে মিরা নামের এক মেয়ে তার জাদুকরী ক্ষমতা দিয়ে প্রাণীদের সাহায্য করে। এই রূপকথার গল্প ভালোবাসা, দয়া ও প্রকৃত সুখের সন্ধানে রচিত।

"মিরার মায়া" এক হৃদয়ছোঁয়া ছোটদের গল্প যেখানে মিরা নামের এক মেয়ে তার জাদুকরী ক্ষমতা দিয়ে প্রাণীদের সাহায্য করে। এই রূপকথার গল্প ভালোবাসা, দয়া ও প্রকৃত সুখের সন্ধানে রচিত।

সম্পুর্ন্য গল্পটি পড়ুন: মিরার মায়া

অন্তিম যাত্রা

"অন্তিম যাত্রা" একটি হৃদয়স্পর্শী ঐতিহাসিক কথাসাহিত্য গল্প, যেখানে যুদ্ধের অন্ধকার পেরিয়ে আশার খোঁজে এগিয়ে চলে। বাংলা ছোট গল্পের ভক্তদের জন্য অনুপ্রেরণায় ভরপুর এক অনন্য সৃষ্টি।

"অন্তিম যাত্রা" একটি হৃদয়স্পর্শী ঐতিহাসিক কথাসাহিত্য গল্প, যেখানে যুদ্ধের অন্ধকার পেরিয়ে আশার খোঁজে এগিয়ে চলে। বাংলা ছোট গল্পের ভক্তদের জন্য অনুপ্রেরণায় ভরপুর এক অনন্য সৃষ্টি।

সম্পুর্ন্য গল্পটি পড়ুন: অন্তিম যাত্রা

ক্লারার রাজ্য

"ক্লারার রাজ্য" একটি মায়াবী রূপকথার গল্প যেখানে ক্লারা ও প্রাণীরা একসাথে তৈরি করে বন্ধুত্বের রাজ্য। ছোটদের গল্পে জাদু, বন্ধুত্ব, ও ভালোবাসার স্পর্শে গড়ে ওঠা এক অনবদ্য রূপকথার দুনিয়া।

"ক্লারার রাজ্য" একটি মায়াবী রূপকথার গল্প যেখানে ক্লারা ও প্রাণীরা একসাথে তৈরি করে বন্ধুত্বের রাজ্য। ছোটদের গল্পে জাদু, বন্ধুত্ব, ও ভালোবাসার স্পর্শে গড়ে ওঠা এক অনবদ্য রূপকথার দুনিয়া।

সম্পুর্ন্য গল্পটি পড়ুন: ক্লারার রাজ্য

Leave a Comment

অনুলিপি নিষিদ্ধ!